চট্টগ্রাম সমিতির মেজবান for Dummies
তবে গত জানুয়ারিতে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের দিক থেকে এ নিয়ে আর খুব একটা উচ্চবাচ্য শোনা যায়নি।
“তারা সরকারের সাথে কাজ করতে চায়। কিন্তু তারা তাদের আপত্তির কথাগুলোও বলবে। তারা হয়তো ওভাবে চাপ দিবে না কিন্তু গণতন্ত্র বা মানবাধিকার থেকে সরে যাবে বলে মনে হয় না,” বলছিলেন তিনি।
সিলেটে হত্যা মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড
তিনি বলেছিলেন, 'গুরু মানে যিনি সবকিছু জানেন। আমি তেমন কিছুই না। ভালোবেসে তারা হয়ত আমাকে গুরু নামে ডাকেন।'
মার্কিন ঘাঁটির শর্তে সার্বভৌমত্ব পেল চাগোস দ্বীপপুঞ্জ
পাকিস্তানি স্বামী, বাংলাদেশি স্ত্রী কেন ভুয়া পরিচয়ে ১০ বছর ধরে ভারতে?
২০২১ সালের ডিসেম্বরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে এলিট ফোর্স র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে টানাপড়েন তৈরি হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই বলেছিলেন যে ‘যুক্তরাষ্ট্র হয়তো তাকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না’।
ইস্ট লন্ডন মসজিদ প্রতিষ্ঠা ও ধারাবাহিক উন্নয়নের বর্ণণা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি বলেন,
তার মতে, গণতন্ত্র কিংবা মানবাধিকারের মতো ইস্যুগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে দাঁড়াবে না। তাদের সাম্প্রতিক মানবাধিকার রিপোর্টেই সেটি পরিষ্কার হয়েছে।
তাছাড়া ১৯ মিনিট ৫৭ সকেণ্ডে দৌড়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন ১৩ থেকে ১৭ বছর বয়স ক্যাটাগরিতে সামিউল ক্রেইন। ২০ মিনিট ৫২ সেকেণ্ডে দৌড় সম্পন্ন করে ৩১ থেকে ৪৫ বছর বয়স ক্যাটাগরিতে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন রুসলে খান। ২২ মিনিট ৪০ সেকেণ্ডে দৌড় সম্পন্ন করে ৪৬ থেকে ৫৫ বছর বয়স ক্যাটাগরিতে চর্তুথ স্থান অর্জন করেন রাশিদ আলী। ২৮ মিনিট ৩১ সেকেণ্ডে দৌড় সম্পন্ন করে ৫৬ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে ৫ম স্থান অর্জন করেন আব্দুল লতিফ এবং ২৮ মিনিট ৫০ সেকেন্ডে দৌড় সম্পন্ন করে অনূর্ধ্ব ১২ বছর বয়স ক্যাটাগরিতে ৬ষ্ঠ স্থান অর্জন করেন ওমর উল্লাহ।
কারামুক্ত হলেন আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ডোনাল্ড লু যা বলেছেন তাতে তার কাছে মনে হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্র নীতিগত কইলজার ভিতর গান অবস্থা বহাল রেখেও বাংলাদেশের সাথে এক ধরনের এনগেজমেন্ট চাইছে।
দান করুন অবয়ব অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন প্রবেশ করুন নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
এই ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে পুলিশ, ফায়ার ব্রিগেডের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন কমিউনিটির ধর্মবিশ্বাসী নেতারা একত্রিত হয়েছিলেন। বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি রক্ষায় সংলাপ এবং কমিউনিটিতে সংহতি বৃদ্ধিতে মসজিদের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরা হয়।